
নিজস্ব প্রতিবেদন।।
লেখালেখি এমন এক নেশা যা একজন মানুষকে প্রতিনিয়ত পড়তে জানতে শিখতে বাধ্য করে। যে যত ভালো পাঠক, সে তত ভালো লেখক। যে জানে সে’ই লিখতে পারে – জানার জন্য পড়ার বিকল্প নেই। মূল কথা ; লেখতে হলে পড়তে হয়,পড়লে জানা যায়, জানলেই লিখা সম্ভব।
লেখালেখির জগতে নবীন। পড়তে ভালোবাসি তাই লেখার চেষ্টা করি। লেখার মাধ্যমে মানুষের পাশে দাঁড়াতে পারলে মানসিক তৃপ্তি পাই। নিজেকে খুজে পাই অন্যভাবে। দীর্ঘ পাঁচ বছর লেখালেখির জীবনে কখনও অসহায় পরিবারের পাশে আবার কখনও অসুস্থ পারিবারের পাশে দাড়াতে লিখনীকে কাজে লাগিয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ – সবগুলোতেই মানবিক মানুষের সহায়তা পেয়েছি। অনেক খারাপ অভিজ্ঞতাও রয়েছে সত্য প্রকাশ করতে গিয়ে অনেক আপন পর হয়েছে। অনেক শুভাকাঙ্ক্ষী শত্রুর ন্যায় আচরণ করেছে। রক্তচক্ষু নিয়ে ভয়ও দেখিয়েছে অনেকে। তাদের ক্ষতি করিনি মনে রেখেছি। তাদের নাম সামনে আসলে উপকার না করি চুপ থাকি কিঞ্চিৎ কস্ট হয় এমন কেন মানুষ! নিজের পক্ষে গেলে বাহ্ বাহ্ – সত্য বিপক্ষে গেলেই তুই কে শা*লা*। নানান কটু কথা, সোস্যাশ হ্যারাসমেন্ট তো আছেই।
যাজ্ঞি; এগুলো বিন্দু পরিমাণ ভয়ও করি না। আমি বিশ্বাস করি সঠিক মানুষের আপন মানুষ কম। সত্যের পক্ষে থেকে মৃত্যু হোক, মিথ্যা ধারে কাছে না আসুক। সব সময় স্রোতের বিপরীতে ছিলাম – দুর্বলের পক্ষে ছিলাম- অসহায়দের সাথে আছি।
গত ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪ খ্রীঃ সনে লেখক ও কলামিস্ট হিসেবে এ সম্মাননা স্মারক কুমিলার অরাজনৈতিক ও মানবিক সংগঠন গোমতী ইয়ুথ সোশ্যাল অর্গানাইজেশন,বাংলাদেশ উপহার হিসেবে তুলে দেন। নবীন লেখক হিসেবে এর চেয়ে দামী আর কিছু ই হতে পারে না।